Digital Studio সকল ছোট এবং বড় বিজনেস এর গ্রোথ এবং মার্কেটিং নিয়ে কাজ করে থাকে যারা তাদের বিজনেস কে একটা ব্রান্ড বানাতে চায় এবং স্ট্রাটেজি ফোকাসড মার্কেটিং করতে চায়।
Digital Studio আপনার মার্কেটিং পার্টনার হলে আপনাকে আর ব্রান্ডিং, মার্কেটিং এবং সেলস নিয়ে দুশ্চিন্তা করতে হবে না। আপনার সেলস এবং ব্রান্ডিং কে খুব দ্রুত একটা স্টাবেল পর্যায়ে নিয়ে আসা হবে যেন আপনি অন্যান্য কাজে ফোকাস করতে পারেন।
.
যে তিনটি জিনিষ ROAS নিশ্চিত করতে অবশ্যই প্রয়োজন
.
ব্রান্ডিং
প্রথমে ব্রান্ডিং নিয়ে কাজ করতে হবে কারন, ব্রান্ডিং এর ওপরে কাস্টমার এর ট্রাস্ট কাজ করে। কাস্টমার যদি বিজনেস কে ট্রাস্ট করতে না পারে তাহলে তারা প্রোডাক্ট কিনবেনা।
সেলস ফানেল
সঠিক প্লান্যিং না করে যদি আগানো হয় তাহলে লাস্ট এ সকল পরিশ্রম বৃথা হবে। সেলস ফানেল রেডি করে আপনাকে স্টেপ বাই স্টেপ আগাতে হবে। বিভিন্ন কন্টেন্ট এবং এড প্ল্যান স্টেপ বাই স্টেপ রেডি করতে হবে।
ডাটা ড্রিভেন মার্কেটিং
মার্কেটিং যদি ডাটা ড্রিভেন না হয় তাহলে মার্কেটিং এর ৯০% টাকা নষ্ট হবে কারন এখন সকল বিজনেস ই তাদের প্রসারের জন্য অনলাইনে বিজ্ঞাপন চালিয়ে থাকে এবং তাদের বাজেট অনেক বেশি থাকে এই কারনে ডাটা ড্রিভেন মার্কেটিং প্রয়োজন।
কম্পিটিটর এনালাইসিসঃ প্রথম কাজ হচ্ছে কম্পিটিটর এনালাইসিস করা। আপনাকে খুব ভালোভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখতে হবে যে আপনার কম্পিউটাররা কিভাবে কাজ করছে, কিভাবে তারা তাদের প্রোডাক্টগুলো মানুষের সামনে উপস্থাপন করছে।
অডিয়েন্স রিসার্চঃ এর পরের কাজ হচ্ছে অডিয়েন্স রিসার্চ, আপনাকে আপনার টার্গেটেড অডিয়েন্স দেরকে খুঁজে বের করতে করতে হবে। তাদের বয়স কত হতে পারে এটা রিসার্চ করতে হবে।
কাস্টমার এবং কনজিউমার রিসার্চঃ কাস্টমার এবং কনজিউমার রিসার্চ করতে হবে, কারা আপনার প্রোডাক্ট কিনতে পারে এবং কারা তা ব্যবহার করতে পারে এটা নিশ্চিত হতে হবে। একটা শাড়ি একটা ছেলে ও কিনতে পারে আবার একটা মেয়েও কিনতে পারে।
মার্কেট রিসার্চঃ মার্কেট রিসার্চ করে দেখতে হবে আপনি যে প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করতে চাচ্ছেন সেটার ডিমান্ড কেমন। এই প্রোডাক্ট বিক্রি করতে গেলে আপনার কম্পিটিটর কতজন হতে পারে।
.
কম্পিটিটর এনালাইসিস এবং মার্কেট রিসার্চ এক্সাম্পেল
আকর্ষণীয় লোগো এবং কভারঃ আপনার লোগো এবং কভার ফটোটা খুবই আকর্ষণীয় হতে হবে। কারণ কথায় আছে, আগে দর্শনধারী পরে গুণবিচারি। এই দুইটা ভালো হলে মানুষ নিজের কনটেন্ট গুলো দেখতে বেশি আগ্রহী হবে।
কন্টেন্ট মার্কেটিংঃ আপনাকে একটা কনটেন্ট প্ল্যান রেডি করতে হবে। প্রথম দিকে আপনি কি কনটেন্ট আপলোড করবেন এবং কোনটার পরে কোন কনটেন্ট যাবে এটার একটা প্রপার প্ল্যানিং করতে হবে। তারপর কনটেন্ট গুলো শিডিউল করে আপলোড দিতে হবে।
সেলস ফানেল রেডিঃ এর পরের কাজ হচ্ছে আপনাকে একটা সেলস ফানেল রেডি করতে হবে। টফু স্টেজে আপনি কি করবেন, কি কি কন্টেন্ট আপলোড করবেন, বফু স্টেজে আপনি কি কি কনটেন্ট আপলোড করবেন এবং মফু স্টেজে আপনি কি কি কন্টেন্ট আপলোড করবেন এবং কি কি কাজ করবেন এটা আগে থেকে ঠিক করতে হবে।
ব্রান্ড অ্যাওয়ারনেস কন্টেন্ট রেডিঃ ব্র্যান্ড অ্যাওয়ারনেস ক্যাম্পেইনের জন্য আপনার কম্পানির লোগো সহ আপনার কম্পানি কি কি কাজ করে এটার বিস্তারিত বর্ণনা করে একটা কন্টেন্ট বানাতে হবে।
রিভিউ কন্টেন্ট রেডিঃ এরপর মানুষ আপনার কম্পানির প্রোডাক্ট ব্যবহার করছে এবং ভালো ফিডব্যাক দিচ্ছে এরকম কিছু কনটেন্ট তৈরি করতে হবে।
অফার কন্টেন্ট রেডিঃ এখন ৩০% ৪০% ৫০% এরকম বিভিন্ন অফার দিয়ে একটা সেল কনটেন্ট রেডি করতে হবে। আজকের ভিতরেই কিনলে ৫০% অফার পাবেন কনটেন্ট গুলো এরকম হবে।
ডাটা কালেক্ট এবং এড রানঃ এরপর যারা যারা আপনার ব্রান্ড অ্যাওয়ারনেস কন্টেন্ট এবং রিভিউ কন্টেন্ট গুলো দেখেছে তাদেরকে রি টার্গেট করে একটা সেল ক্যাম্পেইন রান করতে হবে।
এরকম কয়েকটা ইভেন্ট তৈরি করে এড রান করতে হবে
যদি আপনার বিজনেস এর জন্য ডাটা ড্রিভেন মার্কেটিং চান